সোস্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচারের অভিযোগে সাবেক চেয়ারম্যান মুকুলের সাধারণ ডায়েরি
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যক্তিগত সম্মানহানিকর তথ্য ও অপ্রচারের অভিযোগে নওগাঁর সাপাহার উপজেলার গোয়ালা ইউনিয়ন এর সাবেক চেয়ারম্যান ও সাপাহার উপজেলার বিএনপি নেতা বর্তমান দিঘীরহাট ডিগ্রি কলেজ এর সহকারী অধ্যাপক মোখলেছুর রহমান মুকুল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি( জিডি)করেছেন।

রবিউল আলম সাপাহার নওগাঁ :সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যক্তিগত সম্মানহানিকর তথ্য ও অপ্রচারের অভিযোগে নওগাঁর সাপাহার উপজেলার গোয়ালা ইউনিয়ন এর সাবেক চেয়ারম্যান ও সাপাহার উপজেলার বিএনপি নেতা বর্তমান দিঘীরহাট ডিগ্রি কলেজ এর সহকারী অধ্যাপক মোখলেছুর রহমান মুকুল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি( জিডি)করেছেন।
সাবেক এই চেয়ারম্যান বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে মিথ্যা মামলায় কারা নির্যাতিত হয়ে ও নিজের ব্যাক্তিত্ব ধরে রেখে মানুষের সেবাই নিয়োজিত ছিলেন। বর্তমানে তিনি সাপাহার উপজেলার বিএনপির গুরুত্বপূর্ণ পদে রয়েছেন। তিনি উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ছিলেন। শুক্রবার( ২৫) জুলাই সাপাহার থানায় দায়ের করা জিডিতে তিনি উল্লেখ করেন, ২৪ জুলাই রাত ৯ টা ১১ মিনিট এবং পরদিন দুপুর ১২ টায় বাঁশের কেল্লা নামক একটি ফেসবুক পেজ থেকে পোস্ট প্রকাশ করা হয় তার বিরুদ্ধে অপপ্রচার মুলক ও মান হানিকর পোস্ট প্রকাশ করা হয় । উক্ত পোস্টে তাকে ভুমিদস্যু এবং চাঁদাবাজ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়, যা তার সামাজিক মর্যাদা ও ব্যক্তিগত নিরাপত্তার জন্য হুমকি স্বরুপ বলে তিনি অভিযোগ করেন। মোখলেসুর রহমান বর্তমানে দিঘীরহাট ডিগ্রি কলেজে সহকারী অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত রয়েছে। তিনি আরও দাবি করেন, পোস্টে তার পাশাপাশি স্হানীয় জনপ্রতিনিধি, উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক, উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তার নাম উল্লেখ করে উদ্দেশ্য প্রনোদিত অপবাদ ছড়ানো হয়েছে। যদিও তিনি বিষয়টি নিয়ে বিভিন্ন ভাবে খোজ নিয়ে অপপ্রচারের মুল উৎস শনাক্ত করতে ব্যর্থ হন।
এ বিষয়ে তিনি ভবিষ্যতে যেকোনো আইনি জটিলতা নিরাপত্তা জনিত আশংকা কথা উল্লেখ করে সাধারণ ডায়েরি করেছেন বলে তিনি জানান।
এ বিষয়ে সাপাহার থানার ওসি, আবদুল আজিজ বলেন, জিডির বিষয়টি আমরা গুরুত্বের সাথে গ্রহন করেছি, তদন্ত সাপেক্ষে বিচারের আওতায় আনা হবে।